, মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫, ১৫ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
সিলেটে জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবস উদযাপিত ভিটামিনসমৃদ্ধ নিরাপদ ভোজ্যতেল প্রাপ্তির বাধা দূর করতে হবে : সাংবাদিক কর্মশালায় বক্তারা জৈন্তাপুরে ব্যবসায়ীর উপর সন্ত্রাসী হামলায় আদালতে মামলা দায়ের ‘সিলেটের পাথর কোয়ারির ইজারা স্থগিত এটা বৈষম্যের শামিল’ অসমর্থ মানুষের জন্য ন্যায় বিচার নিশ্চিত করতে হবে : জেলা ও দায়রা জজ মাহমুদুল হাসান নির্বাচনের আগেই বয়কট একাংশের : প্রশ্নবিদ্ধ সিলেট উইমেন চেম্বার সিলেটের ওসমানী হাসপাতালে রোগীর স্বজনকে চিকিৎসকের লাথি মারার ভিডিও ভাইরাল, তদন্তে কমিটি সিলেটে প্রতিবেশীর বাড়িতে হামলা ও ভাঙচুরের অভিযোগে বিএনপি নেত্রীর পদ স্থগিত আমেরিকা ইউরোপের ৫টি দেশসহ উচ্চ শিক্ষার জন্য তিন সহস্রাধিক রেজিষ্ট্রেশন স্থানীয় সরকার উপ-পরিচালকের দেওয়ানবাজার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিদর্শন
বিজ্ঞাপন :
সকল জেলায় সাংবাদিক নিয়োগ চলছে

নিয়ম নীতির তোয়াক্কা না করে বিশ্বনাথে এসএসসি পরীক্ষার্থী ছেলেকে সহযোগীতা করলেন বাবা

১০ এপ্রিল থেকে এসএসসি, দাখিল ও এসএসসি (ভোকেশনাল) পরীক্ষা শুরু হয়েছে। কিন্তু হাজী মফিজ আলী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় পরীক্ষা কেন্দ্রতে নিয়মবহির্ভুত কাজ করে যাচ্ছেন একই বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক খায়রুল আলম ফকির। অবৈধভাবে নিজের প্রভাব খাটিয়ে ও পরীক্ষার দায়িত্ব প্রাপ্ত কর্মকর্তাদের অজান্তে নিজের বিদ্যালয়ে এসএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রতে নিজের ছেলেকে পরীক্ষা দেয়ার সুযোগ করে দিয়েছেন।

তাঁর ছেলের নাম মাহাতির মোহাম্মদ। যার রেজিস্ট্রেশন নং-২২১৬১২৯১৯৭। রোলনং- ৩১২১৯০। সে সৎপুর উচ্চ বিদ্যালয় থেকে পরীক্ষা দিচ্ছে। শুধু তাই নয়, দায়িত্ব প্রাপ্তদের তালিকায় তার নাম না থাকলেও নিয়ম বহির্ভুতভাবে নিজের প্রতিষ্ঠান হিসেবে ওই পরীক্ষা কেন্দ্রতে রয়েছে অবাদ বিচরণ। পরীক্ষা শুরুর আগে প্রশ্ন পত্র গণনায়ও তিনি উপস্থিত থাকেন। এনিয়ে অন্য স্কুল শিক্ষকদের মধ্যে চলছে নানা গুঞ্জন। প্রকাশ্যে কিছু বলতে না পারলেও এসকল শিক্ষকদের মধ্যে চরম হাতাশা আর ক্ষোভ বিরাজ করছে।

জানতে চাইলে রামসুন্দর সরকারি অগ্রগামী মডেল উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও পরীক্ষার কেন্দ্র সচিব মো. আব্দুল আজিজ

কেন্দ্রের দায়িত্ব প্রাপ্ত ট্যাগ অফিসার কামরুল ইসলাম ও কেন্দ্রের সচিব এবং জনকল্যান উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক বুরহানউদ্দিন অনিয়মের কথা স্বীকার করে বলেন, আজকের পর থেকে পরীক্ষা চলমান অবস্থায় ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক খায়রুল আলম ফকিরকে পরীক্ষা কেন্দ্রতে না আসার জন্য বারন করা হয়েছে।

বিশ্বনাথ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সুনন্দা রায় বলেন, বিষয়টি অবগত হওয়ার পর ওই শিক্ষককে সাথে সাথে কেন্দ্র থেকে বের করে দেয়া হয়েছে।

খায়রুল আলম ফকির তার উপর আনিত অভিযোগ মিথ্যা দাবি করে বলেন, আমার প্রতিষ্ঠান হিসেবে কেন্দ্রের সচিব ও ট্যাগ অফিসারকে সহযোগীতা করে আমি চলে এসেছি।

জনপ্রিয়

সিলেটে জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবস উদযাপিত

নিয়ম নীতির তোয়াক্কা না করে বিশ্বনাথে এসএসসি পরীক্ষার্থী ছেলেকে সহযোগীতা করলেন বাবা

প্রকাশের সময় : ০৩:৪৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৫ এপ্রিল ২০২৫

১০ এপ্রিল থেকে এসএসসি, দাখিল ও এসএসসি (ভোকেশনাল) পরীক্ষা শুরু হয়েছে। কিন্তু হাজী মফিজ আলী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় পরীক্ষা কেন্দ্রতে নিয়মবহির্ভুত কাজ করে যাচ্ছেন একই বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক খায়রুল আলম ফকির। অবৈধভাবে নিজের প্রভাব খাটিয়ে ও পরীক্ষার দায়িত্ব প্রাপ্ত কর্মকর্তাদের অজান্তে নিজের বিদ্যালয়ে এসএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রতে নিজের ছেলেকে পরীক্ষা দেয়ার সুযোগ করে দিয়েছেন।

তাঁর ছেলের নাম মাহাতির মোহাম্মদ। যার রেজিস্ট্রেশন নং-২২১৬১২৯১৯৭। রোলনং- ৩১২১৯০। সে সৎপুর উচ্চ বিদ্যালয় থেকে পরীক্ষা দিচ্ছে। শুধু তাই নয়, দায়িত্ব প্রাপ্তদের তালিকায় তার নাম না থাকলেও নিয়ম বহির্ভুতভাবে নিজের প্রতিষ্ঠান হিসেবে ওই পরীক্ষা কেন্দ্রতে রয়েছে অবাদ বিচরণ। পরীক্ষা শুরুর আগে প্রশ্ন পত্র গণনায়ও তিনি উপস্থিত থাকেন। এনিয়ে অন্য স্কুল শিক্ষকদের মধ্যে চলছে নানা গুঞ্জন। প্রকাশ্যে কিছু বলতে না পারলেও এসকল শিক্ষকদের মধ্যে চরম হাতাশা আর ক্ষোভ বিরাজ করছে।

জানতে চাইলে রামসুন্দর সরকারি অগ্রগামী মডেল উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও পরীক্ষার কেন্দ্র সচিব মো. আব্দুল আজিজ

কেন্দ্রের দায়িত্ব প্রাপ্ত ট্যাগ অফিসার কামরুল ইসলাম ও কেন্দ্রের সচিব এবং জনকল্যান উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক বুরহানউদ্দিন অনিয়মের কথা স্বীকার করে বলেন, আজকের পর থেকে পরীক্ষা চলমান অবস্থায় ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক খায়রুল আলম ফকিরকে পরীক্ষা কেন্দ্রতে না আসার জন্য বারন করা হয়েছে।

বিশ্বনাথ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সুনন্দা রায় বলেন, বিষয়টি অবগত হওয়ার পর ওই শিক্ষককে সাথে সাথে কেন্দ্র থেকে বের করে দেয়া হয়েছে।

খায়রুল আলম ফকির তার উপর আনিত অভিযোগ মিথ্যা দাবি করে বলেন, আমার প্রতিষ্ঠান হিসেবে কেন্দ্রের সচিব ও ট্যাগ অফিসারকে সহযোগীতা করে আমি চলে এসেছি।